অভিষেকের মুখে মিটি মিটি হাসি।মেকআপ বক্স?জি না, সেটাও না। অন্য লাইনে আরো চিন্তা কর।তাহলে কি ব্রা, প্যান্টি ?না গো রানী না, সেটাও না। গ্র“প সেক্স এর পর থেকে অভিষেক আমাকে আদর করে রানী বলে ডাকে।আমি অভিষেকের চুল ধরে ঝাঁকুনী দিয়ে বলি, কুত্তা চোদা খালি রহস্য করিস তাইনা। তোর বলতে কি হচ্ছে ?অভিষেক আমার শরীরে চোখ বুলিয়ে গালে হালকা একটা চুমা দিয়ে বলে, জিনিসটা তোর খুবই পরিচিত। ছবিতেও অনেক দেখেছিস। মনে মনে তুই এটা খুঁজেছিস অনেক।...ঠিক আছে নিজেই খুলে দেখে নে।আমি প্যাকেটটা খুলতে থাকি। অভিষেক আমাকে পিছন থেকে জড়িয়ে ধরে দুধের উপর হালকা ভাবে হাত বুলাতে থাকে। একই সাথে আমার ঘাড়ে নাক ঘষতে থাকে। চুলের গন্ধ শোঁকে। অভিষেক সাথে আমার সম্পর্ক এখন একেবারেই ফ্রী, জড়তাহীন, দ্বিধাহীন ও নিঃশঙ্কচিত্ত। এখন বাসাতে কেউ নাই। আমার গায়ে একটা টকটকে লাল প্রিন্টেড ম্যাক্সি। বুকের সামনে ৪টা বোতামের ২টাই খোলা। ভিতরে ব্রা বা প্যান্টি কিছুই পরিনি। বাসাতে ওসব আমার পরতে ভাল লাগে না। চুল বাঁধিনি, ছেড়েদিয়ে রেখেছি। কপালে সবুজ টিপ। ঠোঁটে ন্যাচারাল লিপিষ্টিক। মুখে হালকা মেকআপ। প্রতিদিন সন্ধ্যার পরে এটা আমার স্বামীর জন্য অপেক্ষার সময়। তাই এই হালকা, কমনীয় বেশ। ও খুব পছন্দ করে আর বাসাতে ফিরেই ৫/৭ মিনিট আদর করে। আমি এই ক্ষণটার অপেক্ষায় থাকি।প্যাকেটটা খুলে আমি অবাক ! প্যাকেটের মধ্যে লাল আর কালো রংএর দুইটা জিনিস পাশাপাশি রাখা আছে। রাবারের দুইটা কৃত্রিম পেনিস। কিন্তু দেখে মনে হচ্ছে একে বারেই আসল জিনিস। অভিষেকের গায়ে হেলান দিয়ে তাকে সোফার উপরে ফেলে অভিষেকের কোলে বসলাম। অভিষেকের হাত ম্যাক্সির উপর দিয়ে আমার দুধের উপর খেলা করছে। হালকা মোলায়েম স্পর্শ। শরীরে একটা শিহরণ ছড়িয়ে পরছে। আমার খুব ভাল লাগছে। আমি আদুরে গলায় বলি, শালা পাজি কুত্তা এটা কি এনেছিস ? অভিষেক আমার দুধে একটু হালকা মোচড় দিয়ে বলে, কেনো তোর পছন্দ হয়নি ? আমি একটা পেনিস হাতে তুলে নেই। দেখতে একদম আমেরিকান নিগ্রোদের আসল পেনিসের মতো। নীল ছবিতে অনেক দেখেছি। প্রায় ৮/৯ ইঞ্চি লম্বা। মোটা প্রায় ৫/৬ ইঞ্চি হবে। খাড়া হওয়া পেনিসের মতোই বেশ শক্ত অথচ নরম। হাতের মুঠিতে নিয়ে টিপতে ভালই লাগছে। শরীরটা শিরশির করে উঠছে। আল¬াদি গলায় আমি বলি, এটা দিয়ে আমি কি করবো ?- তোর এই সুন্দর গুদে ঢুকাবি। দুধের বোঁটায় আঙ্গুল দিয়ে সুরসুরি দিতে দিতে অভিষেক বলে।- তাহলে তোদের দুই বন্ধুর ধোন দুইটার কী হবে ? আমি অভিষেকের আদরে গলে যাই। - যখন আমরা কেউ থাকবো না তখন গুদে ভরবি। তুই একা একা খেলবি আর দুই দোস্ত মিলে দেখবো।- হেব্বি মোটা ! আমার গুদ ফেটে যাবে। - একটুও ফাটবে না। তোর গুদের মাপেই এনেছি। তোর পছন্দ হয়েছে ?
- খুব খুব খুউউউউব পছন্দ হয়েছে। এবার অভিষেকের ঠোঁটে আমি হালকা করে চুমা খাই। অভিষেক আরেকটা পেনিস নিয়ে আমার গালের উপরে বুলাতে থাকে। গাল থেকে আমার ঠোঁটের উপরে নিয়ে আসে। সেখান থেকে দুই দুধের খাঁজের ভিতর। দুধের বোঁটায় ঘষতে ঘষতে আবার ঠোঁটের উপরে বুলাতে থাকে। আমি ঠোঁট ফাঁক করে পেনিসের মাথায় চুমা খেয়ে খিল খিল করে হাসতে থাকি। অভিষেকের কানের কাছে ঠোঁট নিয়ে ফিস ফিস করে বলি,- এটা এখন একবার আমার গুদে ঢুকাবি ?- আমার দোস্ত আসুক। দুজনে একসাথে ঢুকাবো। আজকে তোকে অন্য রকম আনন্দ দিব।- প্লিজ জানু আমার। আমার এখন একটু ঢুকাতে ইচ্ছা করছে। অভিষেকের কানে ছোট্ট কামড় দিয়ে আমি কামুক গলায় বলি।- লক্ষী সোনা। দোস্ত আসুক। নতুন একটা জিনিস। দোস্তকেও আসতে বলেছি। তিন জনে এক সাথে ইনজয় করবো।- না..না..নাআআআ....আমি এখন একবার ঢুকাবোই ঢুকাবো। আমরা শুরু করতে করতে তোর দোস্ত চলে আসবে। পি¬জ জানু পি¬জ। লক্ষী সোনা আমাকে এখন একটু আনন্দ দে। গুদের উপরে হাত বুলাতে বুলাতে আবার বলি, আমার গুদদিয়ে কি সুন্দর রস বাহির হচ্ছে, তুই একটু খাবিনা ?
- খাবো সোনা খাবো। এই বলে অভিষেক আমাকে ধরে মেঝেতে দাঁড় করিয়ে দেয়। আমি অভিষেকের গলা জড়িয়ে ধরে চুমা খেতে থাকি। অভিষেকও চুমা খেতে খেতে আমার ম্যাক্সি খুলে ফেলে। আমিও অভিষেকের প্যান্ট, জাঙ্গীয়া খুলে নামিয়ে দেই আর বাকিটুকু অভিষেক নিজেই খুলেফেলে একেবারে দিগম্বর হয়ে যায়। আমি অভিষেকের মোটা ধোন নিয়ে আস্তে আস্তে মোচড়াতে থাকি তারপরে পায়ের কাছে বসে চুষতে শুরু করি। হোলের মাথা মুখের ভিতরে নিয়ে চুষতে চুষতে গলার ভিতর পর্যন্ত নিয়ে আবার বাহির করে আবার ভিতরে নিলাম। মুখের মধ্যে ঢুকাচ্ছি আর বাহির করছি। অভিষেক আনন্দে আহ..আহ..ওহ..ওহ শব্দ করছে। আমার মুখটাই এখন গুদ হয়ে গেছে। মাঝে মাঝে হোলের চারধারে চুমা দিচ্ছি, চাঁটছি, কামড় দিচ্ছি। অভিষেকের চোখের দিকে তাকিয়ে জিভের ডগা দিয়ে হোলের মাথায় সুরসুরি দিচ্ছি, কখনো কামড় দিচ্ছি। এটা আমার খুব প্রিয় একটা খেলা। আমার খুব ভালো লাগে। এদিকে আমার গুদে রসের বন্যা বয়ে যাচ্ছে। রস দুই রান বেয়ে নেমে আসছে।অভিষেক এবার আমাকে সোফায় বসিয়ে দিয়ে নিজে মেঝেতে বসলো। আমি পিছনে হেলান দিয়ে দুই পা সোফায় তুলে গুদের দুই পাপড়ী মেলে ধরলাম যেনো গুদ চাঁটতে অভিষেকের সুবিধা হয়। ‘মাগীর গুদে কত্তো রস’ বলে অভিষেক জিবা দিয়ে গুদের রস চাঁটতে শুরু করলো। অভিষেকের গুদ চাঁটার ষ্টাইলটাই দারুণ। আহ! তখন কি যে মজা লাগে। গুদের নিচে জিভ ঠেকিয়ে আস্তে করে টানতে টানতে উপর পর্যন্ত নিয়ে আসছে তারপর জিভ দিয়ে গুদ চটকাতে চটকাতে আবার নিচে নামছে। গুদের মুখে জিবার ডগাদিয়ে সুরসুরি দিচ্ছে, নাকের ডগা ঘষছে। গুদের মুখে ঠোঁট লাগিয়ে চুক চুক করে রস খাচ্ছে। অভিষেকের ঠোঁট দিয়ে আমার গুদের ঠোঁট চটকাচ্ছে আবার গুদের ঠোঁট, ক্লাইটোরিস চুষছে। অভিষেক আমার গুদ নিয়ে খেলছে আর আমি দুই হাতে অভিষেকের মাথা গুদের উপর চেপে ধরছি। উত্তেজনায় কখনো কখনো আমার দুই রানদিয়ে অভিষেকের মাথা পেঁচিয়ে ধরছি। আমার গুদের রসে অভিষেকের মুখ একেবারে মাখামাখি।ভিষেকের হাতে কালো নিগ্রো পেনিসটা ধরিয়ে দিলাম। ও ফাজলামো করে বললো, কী করবো ?আমার গুদে ঢুকা। গুদের কামড় ঠান্ডা করেদে।আমারটা আগে ঢুকাই ?না না, তোরটা দিয়ে ফিনিসিং হবে, আগে এটার স্বাদ নেই। আমি কামুক গলায় বলি।ঠিক আছে রানী, চল বেড রুমে যাই- বলে অভিষেক আমাকে পাঁজকোলা করে বেডরুমে নিয়ে বিছানায় শুইয়ে দিলো। আমি হাঁটু ভাঁজ করে দুই পা ফাঁক করলাম। অভিষেক পিঠ আর মাথার নিচে কয়েকটা বালিশ দিয়ে আমাকে আধাশোয়া করে দিলো যেন আমিও সবকিছু দেখতে পাই। অভিষেক নিজেও গুদের সামনে আধাশোয়া হলো। এবার কালো পেনিসটা হাতে নিয়ে আমাকে গুদের উপরে আস্তে আস্তে ঘষতে লাগলো। গুদ দিয়ে হড় হড় করে রস বাহির হচ্ছে আর অভিষেক সেই রসে পেনিসটাকে মাখিয়ে নিচ্ছে। আমার সমস্থ শরীরে শিহরণ উঠছে। রাবারের পেনিসটা অভিষেকের পেনিসের চাইতেও মোটা তাই একটু ভয় ভয়ও লাগছে আবার নতুন অভিজ্ঞতা ও আনন্দের আশায় শিহরিতও হচ্ছি। তাই অভিষেক যখন বলল, ‘গুদের ঠোঁট ফাঁক করে ধর, আমি এবার ঢুকাই’ তখন আমি দুই হাতে গুদ ফাঁক করে মেলে ধরলাম। ও গুদের মুখে পেনিসের মাথা ঠেকিয়ে ডানে বাঁয়ে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে চাপ দিতে লাগল। পেনিসটা খুব মোটা তাই একটু ব্যাথা পাচ্ছি কিন্তু অভিষেককে নিষেধ করছি না। বুঝতে পারছি আস্তে আস্তে গুদের মধ্যে পেনিস ঢুকে যাচ্ছে। অভিষেক আরো একটু চাপ দিলো। গুদের ভিতরে চাপ ধরে আছে। আমি অভিষেকের হাতের উপরে হাত রাখলাম।....লাগছে ? আমি একটু হেসে মাথা উপরনিচ করে ইশারা করলাম- হাঁ। অভিষেক আমার মাংসল থাইএ হাত বুলিয়ে বুলিয়ে আদর করে চুমা খেলো।
অভিষেক পেনিসটা বাহির করে গুদটা আবার একটু চেঁটে দিলো। কালো পেনিস আমারই গুদের রসে চক্ চক্ করছে। অভিষেক আবারও পেনিসটা ঢুকানো শুরু করলো আর আমি আমার পাছা ডানে বাঁয়েকরে গুদে ঢুকানর সুবিধা করে দিচ্ছি। এবার ওটা আরো সহজে গুদের ভিতরে ঢুকে যাচ্ছে। অভিষেক পেনিসটা আস্তে আস্তে ঢুকাচ্ছে...একটু বাহির করছে...আবার ঢুকাচ্ছে আর আমিও পাছা উুঁচু করে গুদ সামনে পিছনে করছি। ফলে পেনিসটা আরো সহজ ভাবে গুদের ভিতরে ঢুকে যাচ্ছে। গুদের মধ্যে প্রচন্ড চাপ, আর গুদের মাংসপেশী হোলটাকে কামড়িয়ে ধরে আছে। অভিষেকের হাত সরিয়ে পেনিসটা ধরে এবার নিজে নিজে গুদের মধ্যে ঢুকাতে আর বাহির করতে লাগলাম। এবার পেনিসটা গুদের মধ্যে অনেকখানি ঢুকেছে তাই দারুণ লাগছে। আমি গুদের মধ্যে পেনিস ঢুকাচ্ছি আর বাহির করছি, ওদিকে অভিষেক গুদের চারপাশে জিভের ডগা দিয়ে সুরসুরি দিচ্ছে, কামড়াচ্ছে আর হাত বাড়িয়ে দুধ টিপছে। আমার সমস্থ শরীরে অদ্ভুত শিহরণ উঠছে।অভিষেক এবার আমার দুধ চোষা শুরু করলো। দুধের বোঁটা চুষছে আর একই সাথে গুদের মধ্যে পেনিস ঢুকাচ্ছে বাহির করছে। রসে রসে গুদের ভিতর এতটাই পিছলা হয়েছে যে, মনে হচ্ছে ৭/৮ ইঞ্চি পরিমান সহজেই ঢুকে যাচ্ছে। আমার কি যে ভাল লাগছে বলে বুঝাতে পারবনা। অভিষেক এবার উপরে উঠে অভিষেকের হোল আমার মুখে ধরলো, আমি সাথে সাথে হোল চুষতে লাগলাম। আমি হোল চুষছি আর অভিষেক আমার টাইট গুদে পেনিস দিয়ে ঘুতা মারছে আর একই সাথে তলপেটে নাভীর নিচে যোনীর উপত্যকায় কামড় দিচ্ছে। পেনিসের মাথা আমার গুদের শেষ মাথায় ধাক্কা দিচ্ছে আর সাথে সাথে সমস্থ শরীরে কামনার আগুন ছড়িয়ে পরছে। আমার গুদের মধ্যে যেনো আগুন ধরে গেছে। আমি তল থেকে তল থাপ দেয়া শুরু করলাম আর একই সাথে অভিষেকের ধোন জোরে জোরে চুষতে আর কামড়াতে লাগলাম। অভিষেককে জাপটে ধরে গুদ মোচড়াচ্ছি। মুখের মধ্যে ধোন থাকায় কথা বলতে পারছি না তাই আনন্দে গোঁ গোঁ আওয়াজ করছি। অভিষেক আমার গুদের কামোড় বুঝতে পেরে গুদের চারপাশে জোরে জোরে কামড়াতে লাগলো ও সেই সাথে পেনিসটা গুদের ভিতরে ঠেসে ঠেসে ধরতে লাগলো। কৃত্রিম পেনিসটা টেনে বাহির করছে আবার ঢুকাচ্ছে, বাহির করছে, ঢুকাচ্ছে...বাহির করছে আর আমি ওওওও...আআআআআ...ইশ..ইশ..ইশ করে চেঁচাচ্ছি ইস উহ আহ ইস উহ আহ উ অ ইস উর কি আরাম আরো দাও জোরে ডুকাও জোরে জোরে চোদ চুদে চুদে আমার গুদ ফাটিয়া দাও,আরো.. জো…রে..আ…রো.,জো…রে চোদ চুদিয়া চুদিয়া গুদের সব রস বের করে দাও…তোমার মোটা ধন দিয়ে আমার গুদের জালা মেটিয়া দেও..আরো জোরে.. জো… রে…চোদ……চুদে চুদে আমার গুদ ফাটিয়া দাও……গুদের সব রস বের করে দাও………চোষ চুষে আমার সব রস বের করে দাও…… জোরে জোরে চোদ চুদে চুদে গুদের সব রস বের করে দাও ... ইস উহ আহ ইস উহ আহ…। অভিষেক এবার খুব জোরে আমার গুদের উপরে কামড়ে ধরলো সেই সাথে গুদের মধ্যে পেনিস ঠেসে ধরলো। ওহ কি আনন্দ, কি আনন্দ..ওহ আমি আর পারছিনা...আর পারছিনা...আর পারছিনা। আমিও অভিষেকের ধোন কামড়িয়ে ধরলাম। অভিষেকের ধোন থেকে ফিনকি দিয়ে মাল বাহির হয়ে আসতে লাগলো। গরম মাল মুখের ভিতরে পরতেই আমি মুখ থেকে ধোনটা বাহির করে দু’হাতের মুঠিতে নিয়ে কচলাতে লাগলাম। মাল বাহির হচ্ছে আর আমি মালসহ ধোন কচলাচ্ছি। অভিষেক আনন্দে ছটপট করছে। আমারও চরম মুহুর্ত এগিয়ে আসছে। আমার গুদের ভিতর আর শরীর মোচড় দিয়ে উঠলো। উ..উ..উ..উ..শব্দ আর দুই পা টানটান করে কৃত্রিম পেনিসটাকে শরীরের সমস্থ শক্তি দিয়ে গুদের মধ্যে চেপে ধরলাম। গুদের ভিতরে মাংস পেশী তির তির করে অনন্তকাল ধরে কাঁপতে লাগলো আর আমি আনন্দের সাগরে ভাসতে লাগলাম। দুজনে দুজনকে শরীরের সমস্থ শক্তি দিয়ে জাপটে ধরে শুয়ে থাকলাম। ওভাবে অনেক সময় শুয়ে থাকার পরে চোখ মেলে দেখি আমার প্রাণেশ্বর পাশে দাড়িয়ে মিটি মিটি হাসছে। অভিষেকের হাতে লাল রংএর পেনিস। নিজেদের কাজে আমরা এতটাই ব্যস্ত ছিলাম যে, কিছুই টের পাইনি। আমি অভিষেকের দিকে একটা ফ্লাইং কিস ছুড়ে দিলাম। আমি জানি ও এখন আমাকে চুদবে। আর আমিও মনে মনে সেটাই
No comments:
Post a Comment
Thanks for Comment