Tuesday, June 04, 2013

২০১৩ সালের সেরা চোদা-চুদির টিপস

আসুন কিছু ভুল ধারনা ভাঙ্গা যাক… কিভাবে ভার্জিন মেয়ে চিনবেন বা বুঝবেন আপনার সঙ্গী ভার্জিন কি না
ভার্জিন হবার লক্ষনঃ




১. যোনিঃ

ক. ল্যাবিয়া মেজরা অর্থাৎ বাইরের পাপড়ি প্রায় সম্পূর্ণ ভাবে একসাথে লেগে থাকবে এবং যোনিমুখ দেখা যাবেনা ।
খ. ল্যাবিয়া মাইনরা অর্থাৎ ভিতরের পাপড়িও সম্পূর্ণভাবে বন্ধ থাকবে এবং ল্যাবিয়া মেজরা দিয়ে ঢাকা থাকবে পুরোটাই । ল্যাবিয়া মেজরা না সরালে দেখা যাবেনা ।

গ. হাইমেন অর্থাৎ সতিচ্ছেদ অক্ষত থাকবে । যদিও অনেক কারনেই ছিঁড়ে যেতে পারে ।

ঘ. ল্যাবিয়া মাইনরার নিচের প্রান্ত একত্রে থাকবে ।

ঙ. ক্লাইটরিস খুব ছোট এবং একে আবরণকারী চামড়াও পাতলা হবে ।
চ. যোনিপথ সরু এবং ভিতরের ভাঁজগুলি কম মসৃণ হবে । ভাজ অনেক বেশি হবে ।

২. স্তনঃ
ক. স্তন ছোট হবে
খ. চ্যাপ্টা হবে, গোল নয়
গ. দৃঢ় হবে, তুলতুলে নয়
ঘ. নিপলের চারপাশে যে গাঢ় অংশ থাকে তার রঙ গোলাপি থেকে বাদামী রঙ এর হবে( কম গাঢ় রঙ হবে) এবং এই অংশ আয়তনে ছোট হবে ।
ঙ. নিপলের আকার ছোট হবে ।
সিউডোভারজিনঃ
অনেক সময় অনেক মেয়ের কয়েকবার যৌনমিলনের পরেও হাইমেন বা সতিচ্ছেদ অক্ষত থাকে । এদের সিউডোভারজিন বা মিথ্যা ভারজিন বলা হয়। তবে এর হার অনেক কম ।
হ্নিত করা যায় .





বিঃদ্রঃ যেসব মেয়ে বেশি খেলাধুলা বা শরীরচর্চা করে, সাইকেল বা মোটরসাইকেল চালায়, ঘোড়ায় চড়ে বা হস্তমৈথুন করে তাদের হাইমেন বা সতিচ্ছেদ ছিঁড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি ।

যোনি (ইংরেজি: Vagina ভ্যাজাইনা, মূলত লাতিন: উয়াগিনা) হলো স্ত্রী যৌনাঙ্গ, যা একটি ফাইব্রোমাসকুলার টিউবাকৃতি অংশ যা জরায়ু থেকে স্ত্রীদেহের বাইরের অংশ পর্যন্ত বিস্তৃত। এটি দেখা যায় অমরাবিশিষ্ট মেরুদণ্ডী ও মারসুপিয়াল প্রাণীতে, যেমন ক্যাঙ্গারু অথবা স্ত্রী পাখি, মনোট্রিম, ও কিছু সরীসৃপের ক্লোকাতে। স্ত্রী কীটপ্রত্যঙ্গ এবং অন্যান্য অমেরুদণ্ডী প্রাণীরও যোনি আছে, যা মূলত ওভিডাক্টের শেষ প্রান্ত। লাতিন বহুবচনে যোনিকে বলা হয় vaginae উয়াগিনাই (ইংরেজি উচ্চারণে ভ্যাজাইনি)



নারীর যোনি সারভিক্স থেকে ভালভা পর্যন্ত বিস্তৃত একটি নমনীয় ও মাংসল নালী। শরীর ভেদে পার্থক্য হলেও সাধারণত একটি অনুত্তেজিত যোনির দৈর্ঘ্য সামনের দিকে ৬ থেকে ৬.৫ সে.মি. (২.৫ থেকে ৩ ইঞ্চি) এবং পেছনের দিকে ৯ সে.মি. (৩.৫ ইঞ্চি)। যৌন উত্তেজনার সময় যোনি দৈর্ঘ্য এবং প্রস্থ উভয় দিকেই বৃদ্ধি পায়। এটার নমনীয়তার ফলেই এটি যৌন মিলন ও সন্তান জন্মদানের সময় বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয়। যোনি, সুপারফিকাল ভালভা ও জরায়ুর গভীরের সারভিক্সকে সংযুক্ত করে।
যদি একজন মহিলা সোজা হয়ে দাঁড়ান তবে যোনির শেষপ্রান্ত সামনে-পেছনে জরায়ুর সাথে ৪৫ ডিগ্রীর বেশী কোণ উৎপন্ন করে। যোনির শেষপ্রান্তটি ভালভার একটি কডাল প্রান্ত। এটি মুত্রনালীর পেছনে অবস্থিত। যোনির উপরের এক চতুর্থাংশ রেকটোউটেরিন পাউচ দ্বারা রেকটাম থেকে পৃথক। যোনির উপরের অংশের নাম মন্স ভেনেরিস। ভালভার ভেতরের দিক সহ যোনির রং হালকা গোলাপী এবং এটি মেরুদণ্ডী প্রাণীতে সবচেয়ে বেশি মিউকাস ঝিল্লী বিশিষ্ট অভ্যন্তরীন অঙ্গ। যোনির বাকি তিন চতুর্থাংশ অঞ্চল উঁচু-নিচু অংশের দ্বারা সৃষ্ট ভাঁজে পরিপূর্ণ, এই ভাঁজকে রূগী বলে। যোনির পিচ্ছিলতা বার্থোলিনের গ্রন্থি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এটি যোনির প্রবেশ মুখে এবং সারভিক্সের কাছে অবস্থিত। যৌনমিলনের সময় প্রয়োজনীয় পিচ্ছিলকারক তরল ক্ষরিত করার মাধ্যমে এটি যৌনমিলনের সময় সৃষ্ট ঘর্ষণ হ্রাসে ভূমিকা রাখে। কোনোরকম গ্রন্থির সম্পৃক্ততা না থাকলেও যোনির দেওয়াল জলীয় উৎপাদন করে। ডিম্বক্ষরণের সময় সারভিক্সের মিউকাস গ্রন্থিগুলো বিভিন্ন রকম মিউকাস ক্ষরণ করে। এর ফলে যোনীয় নালিতে ক্ষারধর্মী অনুকূল পরিবেশ তৈরি হয় এবং এটি শুক্রাণুর বেঁচে থাকার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়।

অকাল বীর্যপাত এর কিছু সমাধান
১. সাময়িক সমাধানঃ
ক. কনডম ব্যাবহার করুন । অতিরিক্ত
পাতলা যেসব
কনডম সেগুলো ব্যাবহার করবেন না ।
কিছু
কনডমের
ভিতরে অবশকারি ক্রিম দেওয়া থাকে ।
সেগুলো ব্যাবহার করলে ভাল ফল পাবেন

খ. যৌনমিলনের সময়
লিঙ্গমুণ্ডে সামান্য
কর্পূর
ব্যাবহার করুন ।
গ. দুই ধরনের প্রেসার ব্যাবহার করুন ।
পেরিনিয়াম প্রেসারঃ আপনার অণ্ড
থলি এবং মলদ্বারের
মাজখানে পেরিনিয়াম
নামে একটি জায়গা থাকে । যৌনমিলনের
সময়
আপনার সঙ্গীকে বলুন ক্রমাগত
সেখানে জোরে আঙ্গুল দিয়ে চাপ দিতে
টেস্টিস টাগঃ যখন একজন পুরুষ
অরগাজমের
কাছাকাছি চলে আসে তখন অণ্ডকোষ
উপরের
দিকে উঠে আসতে চায় । আপনার
পার্টনারকে বলুন
যৌনমিলনের সময়
আস্তে আস্তে অণ্ডকোষকে নিচের
দিকে টানতে ।
২. টেকনিক পরিবর্তনঃ
ক. যৌনসংগমের গতি কমানঃ
অতি উত্তেজনা পরিহার করুন
যখনই আপনি অরগাজমের
কাছাকাছি চলে যাবেন
তখন নন সেক্সুয়াল চিন্তা করুন । ৫
থেকে ১০
সেকেন্ড অন্য চিন্তা করুন । আবার প্রথম
থেকে শুরু করতে পারবেন ।
খ. অরগাজম কন্ট্রোল ব্যায়াম করুনঃ
অরগাজমের কাছাকাছি হলেই মিলন বন্ধ
করে দিন ।
উত্তেজনা কমলে আবার শুরু করুন
মিলনের সময় অরগাজম
কাছাকাছি হলে লিঙ্গমুণ্ড
যেখানে পেনিসের দেহের
সাথে মিলেছে সেখানে চাপ দিন
কয়েকবার । ৩০ সেকেন্ড অপেক্ষা করুন ।
তারপর
আবার শুরু করুন ।
গ. মিলনের আসন চেঞ্জ করুনঃ
লিঙ্গমুণ্ডের উপর বেশি চাপ পড়ে এমন
আসন
বেশিক্ষন করবেন
না ( মিশনারি বা ডগি স্টাইল)
যউনমিলনের সময়
মেয়েকে উপরে উঠিয়ে দিয়ে নিচ
থেকে করুন । মেয়েও উপর থেকে করবে ।
তাতে মেয়েও
তাড়াতাড়ি অরগাজমে পৌঁছাবে আর
আপনার
সময় ও
বাড়বে । পাশ থেকেও করতে পারেন ।
এটাও
ভাল
হবে ।
( মিশনারি স্টাইল
বলতে ছেলে উপরে মেয়ে নিচে আসনকে বুঝায়)



ছেলেরা জেনে নিনঃ(মেয়েদের দুধ টেপা এবং চোষার কৌশল)(১০০% কার্যকর)

অনেক ছেলেই জানেন না সঠিক নিয়মে মেয়েদের দুধ কিভাবে চোষা এবং টেপা যায়।অথচ শুধুমাত্র দুধে হাত এবং মুখ চালিয়ে একটি মেয়েকে ১০০% কাবু করে ফেলতে পারেন।ব্রেস্ট, মেয়েদের শরীরের আকর্ষনীয় অংশ গুলোর মাঝে একটি।সেক্সের সময় এটাকে আদর না করলে তো হয়ই না। সেই ব্রেস্টকে স্পর্শ করার সময় কিছু জিনিস খেয়াল রাখা উচিত। প্রত্যেক মেয়েরই তার ব্রেস্ট নিয়ে আলাদা কিছু চাওয়া থাকে। সেই চাহিদা গুলো কিভাবে পূরণ করবেন তা নিয়েই কিছু টিপস দেওয়া হলঃ

১/ কারো ব্রেস্ট বড় কারও বা ছোট। সে হিসাবে ব্রেস্টের স্যাটিস্ফেকশন ও আলাদা হয়। সাধারনত স্বাভাবিকের চেয়ে একটু বড় ব্রেস্টগুলো সেন্সিটিভ কম হয়, ছোট ব্রেস্টের তুলনায়। এসব ব্রেস্ট সাইড দিয়ে, জিহবা দিয়ে, এবং হাত দিয়ে টিপে আদর করা উচিত। এছাড়া হাল্কা কামড় ও দেওয়া যায়। সাধারনত এসব ব্রেস্ট একটু জোড়ে চাপলেই বেশি মজা পায় মেয়েরা।

২/ ছোট ব্রেস্ট সাধারনত খুবই সেন্সিটিভ হয়। এসব ব্রেস্ট বেশি জোড়ে না টিপে হাতে পুরোটা নিয়ে আস্তে আস্তে চাপলে মেয়েরা বেশি মজা পায়। এছাড়া হাতের তালু এবং আঙ্গুল দিয়ে নিপল আদর করুন। এবং সামান্য টেনে ছেড়ে ঝাকি দিন।

৩/ একটু ঝোলানো ব্রেস্ট গুলো সবচেয়ে কম সেন্সিটিভ হয়। এসব ব্রেস্ট আদর করার জন্য চিত করে শুইয়ে নেওয়াই ভাল।

ব্রেস্টে বিভিন্ন ধরনের স্পর্শ সেক্সকে অনেক বেশি রঙ্গিন করে তোলে। এরকম কিছু স্পর্শের কথা বলা হল।

১/ নিপল স্পর্শ না করে ব্রেস্টের চার দিকে হাল্কা আঙ্গুল চালান। ব্রেস্টের নিচের জায়গায় হাত ঘষুন। গলার নিচে কিস করুন। ব্রেস্টের চার পাশ লিক করুন। তার ব্রেস্টের সাথে আপনার বুক ঘষুন। এগুলো মেয়েদের জন্য অনেক জোড়ালো সেক্স টিজ।

২/ নিপল সাক করুন। কিন্তু প্রথমেই খুব জোড়ে নয়। আস্তে আস্তে জিহবা ঘুরিয়ে। হালকা করে কিস দিন নিপলে। আঙ্গুল তার মুখে নিয়ে ভিজিয়ে তার নিপলেই আবার লাগাতে পারেন। এতে সে অনেক বেশি টার্ন অন হয়ে পরবে। বেশ কিছুক্ষন আস্তে আস্তে সাক করুন ব্রেস্ট। সে পাগল হয়ে গেলে তবেই জোড়ে করবেন।

৩/ নিপল আঙ্গুলের মাঝে নিয়ে ঘুরান, টুইস্ট করুন। নিপল ভিতরের দিকে হাল্কা চাপ দিন। এরপর কিছুটা জোরে চাপুন ব্রেস্ট। নিপল মুখে নিয়ে জোরে সাক করুন। ভালবাসুন তার ব্রেস্টকে।



জিজ্ঞাসা- ১♠18 বছরের নিচে কি সেক্স করা উচিত?
♣সমাধানঃ না উচিত নয়।
শারীরিক ভাবে যথেষ্ট
সম্পূর্ণতা তাদের থাকে না।
♠জিজ্ঞাসা-২ সিফিলিস, গনোরিয়া, ধবজভংগ কি?

♣সমাধানঃ সিফিসিল ও
গনোরিয়া ব্যাকটেরিয়া ঘটিত
মারাত্মক প্রাণঘাতক রোগ
যাতে শরীরের বিভিন্ন
অংশে মারাত্মক ক্ষতের সৃষ্টি হয়। অনিরাপদ সেক্সের
মাধ্যমে রোগের বাহক
থেকে অগর সঙ্গীর
কাছে এটা ট্রান্সমিট হয়।
ধ্বজভংগ
একটি অ্যাবনরমালিটি যেখানে রোগী উত্তেজিত হলেই বীর্জপাত ঘটে/
যৌনতৃপ্তি লাভ করে।
ফলে সে সেক্স করার আগেই
তৃপ্তি পেয়ে যায় এবং সেক্স
করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে।

♠সমস্যা ৩ : আমার যৌন ক্ষমতা কম।

♣সমাধানঃ ক্ষমতা কম
বলতে সাধারণত সবাই
বেশীক্ষণ ইন্টারকোর্স
(মিলন)
করতে না পারাকেইন্ডিকেট করেন।
এটা কোনো সমস্যা নয়।
ইজেকশন (বীর্জশ্খলন)
মানসিক
প্রক্রিয়া দ্বারা প্রভাবিত
হয়।উত্তেজিত অবস্থায় দ্রুত ইজেকশন হয় আবার
টেনশনে বা অন্যমনস্ক
থাকলে দীর্ঘ বিরতির পর
ইজেকশন হয়। প্রাকটিসের
মাধ্যমে রোগী নিজেই
সমস্যার সমাধান করতে পারেন।

♠সমস্যা ৪ (ক) : আমার
মাস্টারবেট (হস্তমৈথুন)
করার অভ্যাস আছে। এজন্য
আমার সেক্স পাওয়ার
কমে যাচ্ছে। শরীর দুর্বল হচ্ছে।

♣সমাধানঃ মাস্টারবেটকে সাধারণ
ঘটনা হিসেবে মেডিকেল
সাইন্সে বিবেচনা করা হয়।
ক্লিনিক্যালী এর
কোনো ক্ষতিকর প্রভাবপাওয়া যায়নি।
বরং কিছু কিছু
চিকিৎসা বিজ্ঞানী একে স্বাস্থ্যের
জন্য ভালো এবং টেস্টিস
ক্যানসারকে প্রতিরোধ
করে বলে মত দিয়েছেন। মাস্টারবেটের সাথে সেক্স
পাওয়ার কমার কোনো সম্পর্ক
নেই। শারীরিক
দুর্বলতা সৃষ্টির
ক্ষেত্রে ক্লিনিক্যালি এর
কোনো সত্যতা পাওয়া যায়নি। তবে ধর্মীয় বিবেচনায়
এটা নিষিদ্ধ।

♠সমস্যা ৪ (খ) মাস্টারবেট (হস্তমৈথুন) করার ফলেব্রণ
হয়, হাতে পায়ে লোম গজায়
কথাটা কি সত্য?
সমাধান : পুরোপুরি ১০০ ভাগ
মিথ্যা কথা।

♠সমস্যা ৫ : আমি ২/১ মিনিটের বেশী স্পার্ম
ধরে রাখতে পারি না, আমার
কি চিকিৎসার দরকার?

♣সমাধান : না দরকার নেই।
উত্তেজিত অবস্থায়
২-১মিনিটেই ইজেকশন (বীর্জশ্খলন)
হতে পারে যা স্বাভাবিক
অবস্থায় আরো দেরীতে হয়।
মাস্টারবেশন ও
সেক্সদুটো ভিন্ন জিনিষ।
মাস্টারবেশনের সময় শুধু কামভাব নিবারিতহয়
বলে দ্রুত বীর্যশ্খলন হয়
কিন্তু সেক্স ভালোবাসার
সাথে রিলেটেড। বিয়ের পর
১ম ১মাস আপনি এধরণের
সমস্যায় পড়তে পারেন তবে প্রাকটিসের
মাধ্যমে নিজেই
তা সারিয়ে ফেলতে পারবেন।
চিকিৎসার দরকার হবে না।





আপনার পার্টনারের সঙ্গে যৌন মিলনকে মধুর
করতে হলে আপনাকে চারটে নিয়ম
মেনে চলতে হবে৷ আপনি যদি এই
চারটে নিয়মকে পুঙ্খানুপুঙ্খ
ভাবে মেনে পার্টনারের সঙ্গে শারীরিক
ভাবে মিলিত হন তাহলে আপনি প্রকৃত অর্থে সহবাসের সুখ লাভ করবেন৷ ‘দ্য ফোর সিক্রেটস অফ আমাজিং সেক্স’ এই
গ্রন্থে লেখক জর্জিয়া ফস্টার
এবং বেভারলি এনি ফস্টার চারটে নিয়মের
কথা বলেছেন৷ তাদের মতে যৌন মিলনের
আগে শরীরের তুলনায় মানসিক
ভাবে প্রস্তুতি নেওয়াটা জরুরি৷ মানসিক ভাবে আপনি যদি যৌন মিলনের জন্য
তৈরি থাকেন তাহলেই আপনি এর চরম সুখ লাভ
করতে পারবেন৷ যৌন মিলনের জন্য
চারটে গোপণ তথ্যের প্রথমটা হল : সিডাকশান: বেশীরভাগ মানুষই মনে করে যৌন
মিলনের আগে নিজেদের যৌন
উত্তেজনা বাড়াতে হবে৷ না সেটা একেবারেই
ভুল ধারনা৷ আগে মনে প্রাণে যৌন
চেতনা জাগান৷ যৌন মিলনের আগে মানসিক
ভাবে প্রস্তুতি নিন৷ আপনি কখনই ভাববেন না আপনার পার্টনারের যৌন
উত্তেজনা নিমেষেই বেড়ে যাবে৷ মানসিক
ভাবে অনুভব করার পরেই এটা বাড়ানো সম্ভব৷ সেনসেশান: যৌন মিলনের ক্ষেত্রে সিক্স
সেনস একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়৷
সেক্ষেত্রে আপনি এবং আপনার পার্টনার
উভয়েরই ষষ্ঠ ইন্দ্রিয়কে জাগ্রত করতে হবে৷
কারণ যৌন মিলনের সময়ে প্রচুর এনার্জীর
প্রয়োজন জয়৷ এনার্জী লাভের জন্য ষষ্ট ইন্দ্রিয়কে জাগানো জরুরি৷ সারেন্ডার: তৃতীয় চাবিকাঠিটা হল
নিরাপত্তা৷ যৌন মিলনের সময়
আপনি যদি নিশ্চিন্তে আপনার পার্টনারের
কাছে নিজেকে সপে দিতে পারেন তাহলেই
আপনার যৌন মিলন সফল হবে৷ এর জন্য
পার্টনারের কাছে আপনি যে নিরাপদ রয়েছে সেই মানসিক ভাবনাটা থাকা জরুরি৷ রিফ্লেকশান: আপনি যদি প্রথম তিনটে নিয়্ম
ভ্রুনাক্ষরে পালন করে তাহলে আপনি আপনার
অভিজ্ঞতাতেই এর প্রতিবিম্বটা খুঁজে পাবেন৷
পুণরায় যৌন মিলনের আগ্রহ আপনার
মনে জাগবে৷



♠ জিজ্ঞাসা- ১ :
সেক্সকরতে পেনিস
ভ্যাজাইনার কোথায়
ঢোকাতে হবে?
উপরে নিচে না মাঝ বরাবর?

♣সমাধানঃ নিচ বরাবর প্রথমবার


জিজ্ঞাসা- ৩ : সেক্স করার সময়
কি কি সমস্যা হবে?
সমাধানঃ প্রথমবার সেক্স
করার সময় মেয়েটির
রক্তক্ষরণ শুরু হয়। অনেকেই
এতে ভয় পেয়ে যায়।ভয় পাবার কিছু নেই। যেহেতু
...See More
♠ জিজ্ঞাসা- ৪ ‍ সতিচ্ছেদ পর্দা দেখেকি আমি প্রমাণ
করতে পারবো কোনো মেয়ে ভার্জিন
কি না?


 সমাধানঃ না পারবেন না।
বয়স বাড়ান
সাথে সাথে সতিচ্ছেদ পাতলাহয়ে আপনা আপনি ই
ছিড়েযায়। তাছাড়া যেসব
মেয়ে দৌড়-লাফ বা অন্যন্য
কসরত বেশী করে তাদের
সতিচ্ছেদ ছিড়ে যায়।
কোরো সতিচ্ছেদ ছেড়া পাওয়াগেলে কোনোভাবেই
এটা প্রামাণিত
হবে না সে ভার্জিন নয়।
বিভিন্নরকম সতিচ্ছেদের নিচেছবি দেখুন
♠ জিজ্ঞাসা- ৫ ‍ প্রথম সেক্সে কোনো মেয়ে কি ব্যাথা পায়?

♣সমাধানঃ বেশির ভাগ
ক্ষেত্রেই পায়। তবে খুব
বেশী উত্তেজিত
থাকলে এবং প্রচুর মিউকাস
ক্ষরণ হলে ব্যাথা পায় না। সেজন্য উচিত
ভালোমতোউত্তেজিত করার পর
সেক্স করা।



যে দুইটি প্রশ্ন সব চেয়ে বেশি পাই তা হলো →

♠♠ যদি ভুল করে কারো সাথে অনিরাপদ
সেক্স
করে ফেলি এবং গর্ভবতী হবার
আশংকা থাকে তাহলে মেয়েটি কি ফেমিকন
পিল খাবে?

♣♣

সমাধানঃ প্রথমত, ধর্মীয় বিধান মেনে চলুন।
বিয়ে বহির্ভূতসেক্সে কোনোভাবেই
সমর্থন যোগ্য নয়। তবে কেউ
যদি ভুল করেইবসে প্রচলিত
জন্মনিরোধক পিল (ফেমিকন
জাতীয়) কোনো কাজেই আসবেনা।
কেননাএগুলো খেতে হয় 1 মাস
আগ থেকেই।সেক্ষেত্রে 72
ঘন্টার
মধ্যে “ইমার্জেন্সি পিল”
খেতে হবে
♠♠ Danger প্রিয়ড কি?

♣♣সমাধানঃ যেসময়ে সেক্স
করলে মেয়েটি গর্ভবতী হবার
সম্ভাবনা বেশী তাকে ডেন্জার
প্রিয়ড বলে।মিন্সট্রুয়ে শন
(মাসিক) শেষ হবার 10ম দিন থেকে 20তম দিন পর্যন্ত
চান্স বেশী থাকে।অন্য
সময়গুলোতেও গর্ভধারণ
হবেনা এটা নিশ্চিতভাবে বলা যাবে না।




♠♠ প্রশ্নঃ মৌখিক যৌনতা (Oral Sex) কি ? এটা কি বিকৃত যৌনতার পর্যায়ে পড়ে ? নাকি স্বাভাবিক ?

♠♠

 উত্তরঃ মহিলার দ্বারা পুরুষের লিঙ্গ চোষন বা কোন পুরুষের জিভ দিয়ে কোন মহিলার যোনি চোষন বা লেহনকে মৌখিক যৌনতা বলা হয় । কামশাস্তবিদ বাত্সায়ন বলেছেন যে মৌখিক যৌনতার বহিঃপ্রকাশে বিকৃত মনস্কতার কোন চাহ্নই নেই । আসলে ঘনিষ্ঠতার চুড়ান্ত আত্নচাহিদায় এই ধরনের ঘটনা পুরোমাত্রায় স্বাভাবিক মিলনের এই স্তরে উভয় সঙ্গীর কাছে পরস্পরের দেহের প্রতিটি অংশকে আক্ষরিকভাবেই গ্রাস করার এটা একটা স্বাভাবিক ইচ্ছা । যেহেতু যৌনাঙ্গগুলিই এই আনন্দের উত্স, তাই প্রত্যেকেই চায় সমবেত ঘনিষ্ঠতায় একে চোষন বা লেহন করতে ।

 সেক্স টিপস , সেক্স
সমস্যা  

 ** উত্তেজিত অবস্থায়
পুরুষাঙ্গের দৈর্ঘ্য কত?
: ৫.৫ থেকে ৬.২ ইঞ্চি ** প্রিয়জন নিজের
থেকে প্রায় ১ ফুট
লম্বা এবং বেডরুমে সব সময়
লাইন আপ করা যায় না । ভাল
পজিশন কি হতে পারে?
: পা ফাঁক করে ভাল পজিশন তৈরি করা যেতে পারে। ** পুরুষের এসটিডি টেস্ট
করার ভাল
পদ্ধতি কিহতে পারে?
:
দুজনে একসাথে এসটিডি করা। ** ওরাল করার পর
বিরতিতে কি করা উচিত?
: নিজের হাত চাটা এবং তার
উরু এবং পেটে কিস
করা যেতে পারে। ** অপ্রকাশিত অনলাইন সেক্স
কি চ্যাটিং হিসাবে গণ্য
হবে?
: যদি সে না প্রকাশ
করে তবে তার জন্য হ্যাঁ হবে। ** সেক্সের সময় যদি অরগাজম
না হয় তার
মানে কিবুঝতে হবে?
: সে মনকষ্টে ভুগতে পারে।
তাই তার মনকষ্ট লাগবে তার
সাথে কথা বলা উচিত। ** প্রিয়জনের সাথে যৌন
দৃশ্যের ভিডিওতে অংশ নেয়ার
সময় কি মনে রাখা উচিত?
: ওয়াইড শর্ট এবং শর্ট
লাইটিং ব্যবহার
করা দরকার। ** কনডম সাইজ কি আসলেই
একটা বড় ব্যাপার?
: বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই সকল
পুরুষের জন্য কনডম সাইজ একই
হয়, তবে কমফোর্ট ফিল করার
জন্যবড় সাইজ ব্যবহার করা যেতে পারে। ** সেক্স করার পর পুরুষের
ঝাকুনি মারার কারণকি?
: এটা অরগাজমের কারণে হয়।



★ যৌন সমস্যাঃ হস্তমৈথুন করার
পর অন্ডকোষে ব্যথা হয় কেন?
কি করণীয়?




 কারণঃ হস্তমৈথুন করার সময়
বীর্য শুধুমাত্র অন্ডকোষ
(টেসটিক্যাল)
থেকে আসেনা বরং সেমিনাল
ভ্যাসিকাল, কাউপার্স গ্লান্ড,
ভাস ডিফারেন্স, প্রোস্টেট এর সাহায্যও প্রয়োজন হয়।
হস্তমৈথুন করার সময়
যৌনাঙ্গে বার বার ঘর্ষণ
এবং উত্তেজনার
কারণে অন্ডকোয়ের প্রাসারণ ও
সংকুচন হয়। অন্ডকোষের আকার পরিমানের
চেয়ে বেশি হয়ে গেলে বীর্যপতের
পর মূলতঃ সেখানে ব্যথার
সৃষ্টি হয়। এছাড়াও প্রথম-প্রথম
হস্তমৈথুন এবং অনেক দিন পর-পর
করার ফলেও এই ব্যথা হতে পারে। পরবর্তীতে সাধারণতঃ হস্তমৈথুনের
পর ব্যথা হয়না।
ব্যথাটি ক্ষণস্থায়ী হলে চিন্তার
কিছু নেই, এটি স্বাভাবিক।
তবে দীর্ঘস্থায়ী, অতিরিক্ত
অথবা নিয়মিত ব্যথা হলে অবশ্যই ডাক্তারের
পরামর্শ নিতে হবে।
একে অবহেলা করা মোটেই উচিত
নয় কারণ
ব্যথাটি অন্ডকোষে ক্যান্সারের
লক্ষণ হতে পারে! সমাধানঃ হস্তমৈথুন
প্রকৃয়া স্বাভাবিক এবং মশৃণ
রাখতে হবে।
বেশি জোরে বা প্রেশার দিয়ে,
অতিরিক্ত বা একাধিকবার মৈথুন
করা এবং অত্যাধিক সময় ধরে মৈথুন করা ঠিক নয়।

»» বিঃ দ্রঃ হস্তমৈথুন
“মাস্টারবেটর, ফ্লেশলাইট,
পাম্প” ইত্যাদি দিয়ে করলে ভাল
হয়। যার সাহায্যেই মৈথুন
করা হোকনা কেন সেটি যেন
অবশ্যই পরিষ্কার হয়।





যৌন সমস্যাঃ হস্তমৈথুন করার
সময় যোনীর ভেতর থেকে রক্ত
বের হয় কেন? এর প্রতিকার কি? কারণঃ যোনীর অভ্যন্তরীন
স্থান বেশ নমনীয়
এবং স্পর্শকাতর। অতিরিক্ত
প্রেশার দিয়ে হস্তমৈথুন
করলে অথবা আঙ্গুলের নখ বড়
থাকলে যোনীর ভেতর বিশেষ করে “সার্ভিক্স” অংশে ক্ষত
সৃষ্টি হতে পারে। এরফলেই
মূলতঃ হস্তমৈথুনকালে রক্ত বের
হয়। অথবা এটি কোন রোগ
সংক্রমিত ব্যপারও হতে পারে। সমাধানঃ হস্তমৈথুন
প্রকৃয়া স্বাভাবিক এবং মশৃণ
রাখতে হবে। অতিরিক্ত নখ
কেটে ফেলতে হবে অথবা অতি সাবধানে মৈথুন
করতে হবে।
বেশি জোরে বা প্রেশার দিয়ে মৈথুন করা যাবেনা। এরপরেও
রক্ত বন্ধ না হলে অবশ্যই
ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। বিঃ দ্রঃ হস্তমৈথুন “ভাইব্রেরটর
অথবা দিলডো” দিয়ে করা উচিৎ।
বেগুন, শষা,
কলা ইত্যাদি দিয়ে মৈথুন
করাটা অনুচিত, এক্ষেত্রে কনডম
ব্যবহার করা যেতে পারে। যার সাহায্যেই মৈথুন
করা হোকনা কেন সেটি যেন
অবশ্যই পরিষ্কার হয়।
অপরিষ্কার অঙ্গুল বা অন্য কিছুর
সাহায্যে মৈথুন করলে রক্তের
সাথে জীবানু মিশে তা বিপদজনক উঠতেহয়ে ‍ পারে



 গর্ভাবস্হায় মিলন অনেক নর-
নারী একান্তভাবে পছন্দ করে না ।
তার কারন হলো, গর্ভ অবস্হায়
মিলনের কতগুলি যুক্তি আছে ।
আমরা সে বিষয়ে আলোচনা করবো     গর্ভাবস্হায় মিলন কেন উচিত
নয়?    
 (ক) যাদের ধারনা, যৌনমিলন
কেবল গর্ভের জন্যই,
তারা অহেতুক এই মিলনের
পক্ষপাতী নয় । (খ) গর্ভাবস্হায় মিলনের সময়
ঠিকমত
পদ্ধতি না জানলে বা ধাক্বা লাগলে গর্ভপাত
হয়ে যেতে পারে ।
(গ) পেটে ব্যথা, মৃদু রক্তপাত
প্রভৃতিও হয়ে থাকে । (ঘ) আবার কোন কোন
ক্ষেত্রে ধাক্কা লেগে গর্ভপাত
না হলেও নবজাতক শিশু
হতে পারে বিকলাঙ্গ ।
♥   গর্ভাবস্হায় মিলন
সস্পর্কে যুক্ত    
 (ক) বেশি আনন্দ নর-নারীর
জীবনের প্রধান কথা ।
গর্ভাবস্হায় ছয়মাস পর্যন্ত এই
পুর্ণ আনন্দ বিরাজ থাকে । (খ) প্রথম ছয়মাস গর্ভপাতের ভয়
বিশেষ থাকে না- তখন মিলন
হতে থাকে । (গ) পরবর্তী মিলনের জন্য
বিশেষ আসন অবলম্বন করা উচিত
। যেসব
আসনে পেটে ধাক্কা খাওয়ার
সম্ভবনা কম গর্ভাবস্হায় সেইসব
আসনে সঙ্গম করা যেতে পারে । ছবির নিয়মে (ঘ) গর্ভ অবস্হায় মিলনে ঠিকমত
আসন করলে গর্ভাস্হ সন্তান
বা প্রসূতির কারও
পক্ষে ক্ষতিকর হয় না । (ঙ) ছয় সাত মাস থেকে অনেক
নারীর প্রচন্ড কাম ইচ্ছা জাগে ।
তখন মিলন না হলে মানসিক
ক্ষতি হয় ।


মাস্টারবেট (হস্তমৈথুন) করার ফলে ব্রণ হয়, হাতে পায়ে লোম
গজায় কথাটা কি সত্য? . সমাধানঃ পুরোপুরি ১০০ ভাগ
মিথ্যা কথা। . সমস্যা ৩: আমি ২/১ মিনিটের
বেশী স্পার্ম ধরে রাখতে পারি না,
আমার কি চিকিৎসার দরকার? . সমাধানঃ না দরকার নেই। উত্তেজিত
অবস্থায় ২-১ মিনিটেই ইজেকশন
(বীর্জশ্খলন) হতে পারে যা স্বাভাবিক
অবস্থায় আরো দেরীতে হয়।
মাস্টারবেশন ও সেক্স দুটো ভিন্ন
জিনিষ। মাস্টারবেশনের সময় শুধু কামভাব নিবারিত হয় বলে দ্রুত
বীর্যশ্খলন হয় কিন্তু সেক্স
ভালোবাসার সাথে রিলেটেড। বিয়ের
পর ১ম ১মাস আপনি এধরণের সমস্যায়
পড়তে পারেন তবে প্রাকটিসের
মাধ্যমে নিজেই তা সারিয়ে ফেলতে পারবেন।
চিকিৎসার দরকার হবে না। . সমস্যা ৪: নরমাল সেক্স টাইম কত?
কতক্ষণ সেক্স
করলে কোনো মেয়েকে সেটিসফেকশন
দেয়া সম্ভব? . সমাধানঃ মেয়েদের সেক্সের ধরণ ও
ছেলেদের ধরণ আলাদা। ছেলেদের
সেক্স বীর্জপাতের সাথে সম্পর্কিত,
মেয়েদের
ক্ষেত্রে ব্যাপারটা মানসিক।
ক্লাইটোরিয়াস নামের একটি অংশ মেয়েদের উত্তেজনা প্রদান করে।
একটি নির্দিষ্ট সময় পর
উত্তেজনা প্রশমিত হয়
ব্যাপারটিকে অর্গাজম বলে। মেয়েদের
ক্ষেত্রে টাচিং, কিসিংরাবিং, ‍ ইত্যাদি প্রাথমিক ঘটনা থেকেই সেক্স শুরু হয়। উত্তেজিত
থাকলে তারা ২-১ মিনিটেই
সেটিসফেকশন পেতে পারে।
উত্তেজনা না থাকলে ঘন্টার পর
ঘন্টা তারা আনসেটিসফাই
থাকতে পারে। তাদের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট
কোনো ধরাবাধা সময় নেই। . সমস্যা ৫: মাঝে মাঝে আমার পেনিস
দিয়ে পিচ্ছিল কিছু তরল বের হয়।
এটা কি সমস্যা? . সমাধানঃ না সমস্যা নয়। বাংলায়
এগুলোকে যৌনরস বলে। উত্তেজিত
অবস্থায় এটা বের
হয়ে পেনিসকে পিচ্ছিল
করে যাতে পেনিস
সহজে ভ্যাজাইনাতে প্রবেশ করে। . সমস্যা ৬: বিবাহিত জীবনে সুখি হবার
উপায় কি? . সমাধান: সঠিক ট্রিকস
জানা থাকলে যেকেউ সুখি হতে পারে।
টোটকা ওষুধ বা ভায়েগ্রা জাতীয়
মারাত্মক ক্ষতিকর কোনো ওষুধ সেবন
করবেন না। একটি সার্থক সেক্স
অনেকাংশেই নির্ভর করে উভয়ের ভালোবাসার উপর কারণ
পুরো ব্যাপারটি মানসিক। . যৌন জীবনে বিশ্বস্থ থাকুন। সিফিলিস
ও এইডসের মত ভয়াবহ রোগ
থেকে দূরে থাকুন।



১। আকন্দ, জষ্টিমধুর
গুড়ো দুধে মিশিয়ে চিনি দিয়ে খেলে যৌন
উত্তেজনা বৃদ্ধি পায়। . ২। কুমড়োর ফুল, আলুকুশীর বীজ, গমের
আটা মধু আর ঘি এর সংে খেলে বহুবার
মিলনে সক্ষম হওআ যায়। . ৩। আতপ চাল, চড়ুই পাখির ডিমের রস, ও
দুধ মিশিয়ে পায়েস
করে ঘি মিশিয়ে খেলে মিলন
দির্ঘায়ীত হয়। . ৪। শতমূল, পাহাড়ী কর্পূর বীজের
সংে আখের গুড়
মিশিয়ে খেলে বীর্যশালী হওয়া যায়। 


স্তন সম্পর্কিত কিছু অজানা তথ্য  
 স্তন
নারীদেহের একটি অংশ। স্তন
নিয়ে নর-নারী উভয়েরই ব্যাপক আগ্রহ
থাকলেও এর অনেক তথ্যই আমাদের
অজনা। আজ আমরা স্তন সম্পর্কিত সেই
রকম 8 টি অজনা তথ্য জানবো। . ১. প্রতিটি সাধারণ আকৃতির স্তনের
ওজন প্রায়৪৯৮ গ্রাম, এবং দেহের মোট
চর্বির ৪-৫ শতাংশ চর্বি দিয়ে স্তন
গঠিত। যাদের স্তন বেশ বড়
তারা স্তনেরওজনের জন্য সামনের
দিকে একটু ঝুঁকে পড়েন। . ২. পুরুষাঙ্গের মতই স্পর্শ পেলে স্তনের
(স্তনবৃন্ত সহ) আকার বেড়ে যায়। . তের৩. যৌনতায় উত্তেজিতস্তনবৃন ্ দৈর্ঘ্য ০.৯৬ সেমি। . ৪. আমাদের দেশের নারীদের স্তনের
গড় আকৃতি ৩৪বি। . ৫. বড় স্তনের নারীরা তাদের স্তন
নিয়ে প্রায় সময়ই বিব্রত হন। ব্রেস্ট
ইমপ্লান্টপদ্ধতি তে স্তনের আকার
দৃষ্টিনন্দন করা যায়। . ৬. মধ্য বয়সের বড় স্তনকে আকর্ষণীয় নয়
বরং ছোট স্তন অনকে বছর পরও ছোট
রাখাই আকর্ষণীয় ধরা হয়। . ৭. স্তনের দুধের স্বাধ মিষ্টি, অনেক
ভিটামিন-ই, আয়রণ এবং ফ্যাটি এসিড
সমৃদ্ধ। . ৮. স্তনের গড়ন সুন্দর রাখতে সঠিক
মাপের ব্রা পরতে হয়। তা না হলে অল্প
বয়সেই স্তনের গড়ন নষ্ট হয়ে যায়।









No comments:

Post a Comment

Thanks for Comment

Popular Posts

Recent

Random