ঘুম থেকে উঠে যখন চোখ খুলেছে টের পেল রানু চুল ওর মুখে। অর্ঘ্যর বুকে লেপ্টে শুয়ে ঘুমুচ্ছে রানু । ওর চুলে নাক গুজে পিঠে হাত বোলাতে লাগলো অর্ঘ্য। ততক্ষনে অর্ঘ্য পুরোপুরি মনস্থির করেছে এই পুতুলটাকে একদম বাসায় নিয়ে যাবে। অর্ঘ্যর নাড়াচাড়া টের পেয়ে বিড়বিড় করে কি যেন বললো রানু। ওর বুকে মাথা ঘষতে লাগলো। অর্ঘ্য তার এক হাত রানু এর পিঠে আরেক হাত ওর চুলের মধ্যে বুলাতে লাগলো। হাত দিয়ে অর্ঘ্যর মাথা জড়িয়ে ধরলো রানু। বুকে মুখ ঘষতে ঘষতে গলার কাছে গিয়ে অর্ঘ্যকে চুমু দিল। অর্ঘ্য বলছিল তার অনেক কিছুই ইচ্ছা করছিল, কিন্তু মেয়েটার সাথে চোদাচুদি করতে মন চাইছিল না। কিন্তু রানু ক্রমশ অস্থির হয়ে উঠতে লাগলো। গলা ছেড়ে থুতনিতে কামড়ে দিল। হাত দিয়ে তখন অর্ঘ্যর মাথা খামছে ধরেছে। ওর পাতলা শরীর দিয়ে অর্ঘ্যকে পিষতে লাগলো। অর্ঘ্যর নাকের সাথে নাক মিলিয়ে জিভ দিয়ে অর্ঘ্যর ঠোট চেটে দিতে লাগলো রানু। বুনো মেয়েটা অস্থির হয়ে নাকে কামড়ে দিল। অর্ঘ্য তখনও শুধু পিঠে হাত বুলিয়ে যাচ্ছে। মুখে গালে কামড়ে কামড়ে যেন কাচা খেয়ে ফেলবে। অর্ঘ্য আর আমি সারাজীবন ভ্যান্দা বাঙালী মেয়ে হাতিয়ে অভ্যস্ত, যারা ছেলেদের আশায় বসে থাকে। চিন ট্রাইব এমনিতে কিছুটা ম্যাট্রিয়াকাল, মেয়েরাই সংসারের মুল ভুমিকা নেয়। অর্ঘ্যকে খামচে ধরে শুষে নিতে লাগলো। অর্ঘ্যর ঠোট মুখে পুরে গভীরভাবে চুষতে লাগলো রানু। অর্ঘ্য আমাকে বলছিল এত লম্বা এবং গভীর চুমুর অভিজ্ঞতা কোনদিন হয় নি। রানু অর্ঘ্যর বুকে উঠে বসে গা থেকে জামাটা খুলে নিল। ওর গায়ে একস্তর পোষাকই ছিল। ছোট ছোট ঢিবির মত দুধদুটো উন্মুক্ত হয়ে গেল। ঝুকে উবু হয়ে অর্ঘ্যর মুখে চেপে দুধের বোটা চেপে ধরলো। কেমন অদ্ভুত গন্ধ পেল অর্ঘ্য। ঘামে ভেজা লবনাক্ত স্বাদ। অর্ঘ্য দু হাত দিয়ে রানু এর পিঠে ধরে জড়িয়ে ধরল। পালা করে দুধ চুষছে। জিহ্বার স্পর্শ পেয়ে বোটাগুলো শক্ত হয়ে উঠেছে। হাফ প্যান্টের মত কাপড় পড়েছিল রানু। অর্ঘ্য দুধ চুষতে চুষতে টেনে নামিয়ে ফেলল কাপড়টা। পাছায় হাত বুলিয়ে দিতে লাগল। ততক্ষনে রানু এর মোটা লোমের বালগুলো খোচা দিতে শুরু করেছে। রানু নিজেও ভোদা ঘষতে শুরু করেছে অর্ঘ্যর শরীরে। অর্ঘ্য মুখ দিয়ে রানু'র দুধের আশে পাশে কামড়াতে লাগল। ওর মেদহীন মসৃন পেটে জিভ দিয়ে চেটে দিতে লাগলো। এত সরু পেট আর কোমর অর্ঘ্য কখনো দেখে নি। নাভীর গর্তে জিব ঢুকিয়ে কামড়াতে লাগলো অর্ঘ্য। তখন রানু অর্ঘ্যর চুলের গোছা মুঠো করে মাথাটা ঠেলে নীচের দিকে নামিয়ে দিল। ঘন বালে পরিপূর্ন ভোদা। এত মোটা শক্ত বাল অর্ঘ্যর অনুভব করা সুযোগ হয় নি। সে জিভ চালিয়ে দিল ভোদার ভেতর। আহ করে উঠলো রানু। আদর করে ভোদা খেতে শুরু করলো অর্ঘ্য। আমি আর অর্ঘ্য খুব চাপে না পড়লে ভোদায় মুখ দিতাম না, অর্ঘ্য পরে বলছিল ঐ একবারই তার মনে হয়েছে এই ভোদাটা সারাজীবন চাটতেও তার খারাপ লাগবে না। ভগাঙ্কুর যত্ন করে নেড়ে অর্ঘ্য রানু এর অর্গাজমের চেষ্টা করতে লাগল। প্রথমে অল্প গতিতে, তারপর ক্রমশ দ্রুততার সাথে ক্লীটের মাথাটা জিভ দিয়ে নাড়তে লাগলো। পাচ মিনিটের মধ্যে পিঠ গাল খামচে অর্গাজম করলো রানু। অর্ঘ্য থামতে মেয়েটা নীচের দিকে সরে গিয়ে অর্ঘ্যর ধোন নিজের ভোদায় ঢুকিয়ে নাড়তে লাগলো। অর্ঘ্য সংকেত পেয়ে চিত হয়ে শুয়ে রানু কে বুকে চেপে ধরে ডেড ফীশ হয়ে ঠাপাতে লাগলো। রানু'র দুই পাছার তাল দু হাতে ধরে ওর ধোনের ওপরে ঠাপিয়ে যেতে লাগলো। সব শেষ হয়ে গেলে অরন্যে প্রথম মানবমানবীর মত শুয়ে রইলো ওরা।
ঘুম থেকে উঠে যখন চোখ খুলেছে টের পেল রানু চুল ওর মুখে। অর্ঘ্যর বুকে লেপ্টে শুয়ে ঘুমুচ্ছে রানু । ওর চুলে নাক গুজে পিঠে হাত বোলাতে লাগলো অর্ঘ্য। ততক্ষনে অর্ঘ্য পুরোপুরি মনস্থির করেছে এই পুতুলটাকে একদম বাসায় নিয়ে যাবে। অর্ঘ্যর নাড়াচাড়া টের পেয়ে বিড়বিড় করে কি যেন বললো রানু। ওর বুকে মাথা ঘষতে লাগলো। অর্ঘ্য তার এক হাত রানু এর পিঠে আরেক হাত ওর চুলের মধ্যে বুলাতে লাগলো। হাত দিয়ে অর্ঘ্যর মাথা জড়িয়ে ধরলো রানু। বুকে মুখ ঘষতে ঘষতে গলার কাছে গিয়ে অর্ঘ্যকে চুমু দিল। অর্ঘ্য বলছিল তার অনেক কিছুই ইচ্ছা করছিল, কিন্তু মেয়েটার সাথে চোদাচুদি করতে মন চাইছিল না। কিন্তু রানু ক্রমশ অস্থির হয়ে উঠতে লাগলো। গলা ছেড়ে থুতনিতে কামড়ে দিল। হাত দিয়ে তখন অর্ঘ্যর মাথা খামছে ধরেছে। ওর পাতলা শরীর দিয়ে অর্ঘ্যকে পিষতে লাগলো। অর্ঘ্যর নাকের সাথে নাক মিলিয়ে জিভ দিয়ে অর্ঘ্যর ঠোট চেটে দিতে লাগলো রানু। বুনো মেয়েটা অস্থির হয়ে নাকে কামড়ে দিল। অর্ঘ্য তখনও শুধু পিঠে হাত বুলিয়ে যাচ্ছে। মুখে গালে কামড়ে কামড়ে যেন কাচা খেয়ে ফেলবে। অর্ঘ্য আর আমি সারাজীবন ভ্যান্দা বাঙালী মেয়ে হাতিয়ে অভ্যস্ত, যারা ছেলেদের আশায় বসে থাকে। চিন ট্রাইব এমনিতে কিছুটা ম্যাট্রিয়াকাল, মেয়েরাই সংসারের মুল ভুমিকা নেয়। অর্ঘ্যকে খামচে ধরে শুষে নিতে লাগলো। অর্ঘ্যর ঠোট মুখে পুরে গভীরভাবে চুষতে লাগলো রানু। অর্ঘ্য আমাকে বলছিল এত লম্বা এবং গভীর চুমুর অভিজ্ঞতা কোনদিন হয় নি। রানু অর্ঘ্যর বুকে উঠে বসে গা থেকে জামাটা খুলে নিল। ওর গায়ে একস্তর পোষাকই ছিল। ছোট ছোট ঢিবির মত দুধদুটো উন্মুক্ত হয়ে গেল। ঝুকে উবু হয়ে অর্ঘ্যর মুখে চেপে দুধের বোটা চেপে ধরলো। কেমন অদ্ভুত গন্ধ পেল অর্ঘ্য। ঘামে ভেজা লবনাক্ত স্বাদ। অর্ঘ্য দু হাত দিয়ে রানু এর পিঠে ধরে জড়িয়ে ধরল। পালা করে দুধ চুষছে। জিহ্বার স্পর্শ পেয়ে বোটাগুলো শক্ত হয়ে উঠেছে। হাফ প্যান্টের মত কাপড় পড়েছিল রানু। অর্ঘ্য দুধ চুষতে চুষতে টেনে নামিয়ে ফেলল কাপড়টা। পাছায় হাত বুলিয়ে দিতে লাগল। ততক্ষনে রানু এর মোটা লোমের বালগুলো খোচা দিতে শুরু করেছে। রানু নিজেও ভোদা ঘষতে শুরু করেছে অর্ঘ্যর শরীরে। অর্ঘ্য মুখ দিয়ে রানু'র দুধের আশে পাশে কামড়াতে লাগল। ওর মেদহীন মসৃন পেটে জিভ দিয়ে চেটে দিতে লাগলো। এত সরু পেট আর কোমর অর্ঘ্য কখনো দেখে নি। নাভীর গর্তে জিব ঢুকিয়ে কামড়াতে লাগলো অর্ঘ্য। তখন রানু অর্ঘ্যর চুলের গোছা মুঠো করে মাথাটা ঠেলে নীচের দিকে নামিয়ে দিল। ঘন বালে পরিপূর্ন ভোদা। এত মোটা শক্ত বাল অর্ঘ্যর অনুভব করা সুযোগ হয় নি। সে জিভ চালিয়ে দিল ভোদার ভেতর। আহ করে উঠলো রানু। আদর করে ভোদা খেতে শুরু করলো অর্ঘ্য। আমি আর অর্ঘ্য খুব চাপে না পড়লে ভোদায় মুখ দিতাম না, অর্ঘ্য পরে বলছিল ঐ একবারই তার মনে হয়েছে এই ভোদাটা সারাজীবন চাটতেও তার খারাপ লাগবে না। ভগাঙ্কুর যত্ন করে নেড়ে অর্ঘ্য রানু এর অর্গাজমের চেষ্টা করতে লাগল। প্রথমে অল্প গতিতে, তারপর ক্রমশ দ্রুততার সাথে ক্লীটের মাথাটা জিভ দিয়ে নাড়তে লাগলো। পাচ মিনিটের মধ্যে পিঠ গাল খামচে অর্গাজম করলো রানু। অর্ঘ্য থামতে মেয়েটা নীচের দিকে সরে গিয়ে অর্ঘ্যর ধোন নিজের ভোদায় ঢুকিয়ে নাড়তে লাগলো। অর্ঘ্য সংকেত পেয়ে চিত হয়ে শুয়ে রানু কে বুকে চেপে ধরে ডেড ফীশ হয়ে ঠাপাতে লাগলো। রানু'র দুই পাছার তাল দু হাতে ধরে ওর ধোনের ওপরে ঠাপিয়ে যেতে লাগলো। সব শেষ হয়ে গেলে অরন্যে প্রথম মানবমানবীর মত শুয়ে রইলো ওরা।
No comments:
Post a Comment
Thanks for Comment